নেটওয়ার্কের বাইরে মিজানুর রহমান আরিয়ান রচিত ও পরিচালিত ওয়েব ফিল্ম এটি প্রযোজনা করেন নির্মাতা ও চরকির সিও রেদওয়ান রনি। বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করা চার বন্ধুর আনন্দ–বেদনা, ভ্রমণ ও অপ্রত্যাশিত ঘটনার বিবরণ ও বাস্তবতার চিত্র তুলে ধারে সচেতনতার বার্তা দিয়ে নির্মিত। এতে চার বন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন শরিফুল রাজ, ইয়াশ রোহান, খায়রুল বাসার ও জুনায়েদ বোগদাদী। আরও অভিনয় করেন নাজিয়া হক অর্ষা, নাজিফা তুষি, তাসনিয়া ফারিণ, তাসনুভা তিশা, মানস বন্দ্যোপাধ্যায়, শামীমা নাজনীন, মাহমুদ সাজ্জাদ, মুনিরা ইউসুফ মেমি, সমু চৌধুরী, হিন্দোল রায়, আনন্দ খালেদ, রিতু, তন্ময় সোহেল।
ওয়েব ফিল্ম নেটওয়ার্কের বাইরেতে দুর্দান্ত অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে চ্যানেল আই ডিজিটাল মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়ন পায় ইয়াশ রোহান।
চ্যানেল আই ডিজিটাল মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডের অনুষ্ঠানের এসে পজিটিভ থিংকের ক্যামেরায় ইয়াশ রোহান বলেন, আমি খুব আনন্দিতবোধ করছি সম্মানিতবোধ করছি আইসিটি বিভাগ ও চ্যানেল আই এই পুরস্কারটির মনোনয়ন দিয়েছে। আমার অভিনেতা হওয়ার পিছনে অবদান আমার মায়ের। আমি কখনো অভিনেতা হতে চাইনি। অভিনয় করবো এটা নিয়ে কখনো ভাবিইনি। আমি ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্র ছিলাম, ফিজিক্স পড়তাম, আমার সবসময় ইচ্ছে ছিল একাডেমিক লাইনে চলে যাবো। আমার মা ছোটবেলা থেকে খুবই অনুপ্রাণিত করতো। উনার প্রেরণার কারণে আজ আমি অভিনেতা। ইয়াশ রোহানের মা শিল্পী সরকার অপু নাট্য অভিনেত্রী।
রোহান বলেন নেটওয়ার্কের বাইরে ছিল লাইফ টাইম অভিজ্ঞতা। আমরা শুটিংয়ের স্মৃতিতে চলে যাই। আমরা কল্পনা করেছিলাম মানুষের কাজটি পছন্দ হবে তবে মানুষের যে এতোটা পছন্দ হবে এটা ভাবিনি। মানুষের কোনটা কখন পছন্দ হয় সেটা তাদের উপর নির্ভর করে। আমরা শুধু চেষ্টা করি মানুষকে ভালো একটা কাজ দেওয়ার জন্য । নেটওয়ার্কের বাইরে একটা ভালো কাজ। যখন এটার শ্যুটিং হয়েছে তখনি বুঝতে পেরেছি এটা একটা ভালো কাজ হবে। আমরা আশাও করেছি এটা মানুষের পছন্দ হবে। এতটা পছন্দ হবে সত্যি ভাবার বাইরে ছিল। কোন প্লাটফর্মে অভিনয় করতে স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করেন? জানতে চাইলে রোহান বলেন, আমি আসলে সবসময় অভিনয় করতে পছন্দ করি এটা টিভি হোক, ওটিটি হোক বা সিনেমা।
আরও পড়ুন : গর্বিত আমি সিলেটের মেয়ে : তসিবা