Bashma Foundation
 সিলেট ও সুনামগঞ্জের মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর দিন কাটাচ্ছে। পানির নিচে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ । থাকার জায়গা নেই, খাবার নেই। ভবনের ছাদে রাখা হয়েছে গবাদি পশু। আর নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছুটছেন বানভাসিরা। নৌকায় করে আশ্রয়কেন্দ্রে আসছেন অনেকেই। অসুস্থ-বৃদ্ধ মানুষদের তুলে আনা হচ্ছে আশ্রয়কেন্দ্রে। এ অবস্থায় উদ্ধার তৎপরতায় যোগ দিয়েছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী। পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ড ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটও বন্যার্তদের উদ্ধার ও খাদ্য সহায়তায় কাজ করছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরা খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে  ও বন্যায় আটকে পরা মানুষদের উদ্ধার করছে।
সিলেট জৈন্তাপুর এর হরিপুর এলাকায় বানভাসি মানুষের পাশে দাড়িঁয়েছেন দ্বীনি আলেম-ওলামারা। বন্যাদুর্গত এলাকায় মানুষের পাশে দাড়াঁনো কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিন ২১ জুন মঙ্গলবার নূরুল করীম আকরাম এর নেতৃত্বে দুর্যোগ সহায়তা টিম বন্যাকবলিত মানুষদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান করেন।
আরও পড়ুন : বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে সহায়তা দেওয়া হবে : প্রধানমন্ত্রী
মানবিকতার হাত বাড়িয়ে বানভাসি মানুষের কষ্ট লাঘবে শুকনো খাবার, ঔষধ, নগদ অর্থ ও প্রয়োজনীয় দুর্যোগকালীন সামগ্রী দিয়ে দুঃসময়ে সিলেটবাসীর পাশে থাকার চেষ্টা করছেন তারা।
অপরদিকে সিলেটে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে সামাজিক সংগঠন বাসমাহ ফাউন্ডেশন। শুরু থেকেই বন্যাকবলিত এলাকায় প্রতিদিন শতশত প্যাকেট শুকনা খাবারসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করে যাচ্ছে সংগঠনটি।
সিলেটের বন্যাদুর্গত এলাকায় ‘বন্যার্ত মানুষের জন্য জরুরি খাদ্য সহায়তা’ নিয়ে নিরন্তর ছুটে চলছেন বাসমাহ ফাউন্ডেশন।
error: কপি না করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।