images 18 3
অনেক জল্পনা-কল্পনা পর অবশেষে বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে বরিস জনসন পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন। ১৯২২ কমিটির চেয়ারম্যান স্যার গ্রাহাম ব্রাডির সঙ্গে এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। আজই তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এমনটিই জানা গেল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য স্কাই নিউজে
এদিকে তার কার্যালয়ের এক সূত্রের বরাত দিয়ে বৃটিশ গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, ১৯২২ কমিটির চেয়ারম্যান গ্রাহাম বাডির সঙ্গে বৈঠকে তিনি পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। আগামি অক্টোবর মাসের পার্টি কনফারেন্সে নতুন টরি নেতাকে তার পদে নিয়োগ দেয়া হবে। আরেকটি সূত্র জানিয়েছে, আজ এ নিয়ে একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেবেন জনসন।
বিবিসির এক খবরে জানা যায়, কনজারভেটিভ দলের প্রধান হিসেবে পদত্যাগ করবেন জনসন। তবে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের আগ পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে যাবেন। আগামি অক্টোবর মাসে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেয়া হবে।
এদিকে তার পদত্যাগের খবর শুনে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা কেইর স্টার্মার। তিনি একে সুসংবাদ বলে আখ্যায়িত করেন। বলেন, জনসন সবসময়ই বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার অযোগ্য ছিলেন। স্ক্যান্ডাল ঘটিয়েছেন এবং দেশের মানুষের সাথে প্রতারণা করেছেন। যারা তাকে সাহায্য করেছেন তাদের লজ্জিত হওয়া উচিৎ।
স্টার্মার আরো বলেন, তারা ১২ বছর ধরে ক্ষমতায় থেকে যে ক্ষতি করেছেন তা অনেক গভীর। ১২ বছর ধরে অর্থনীতি থমকে আছে।
এদিকে বরিস জনসনের পদত্যাগ ঘিরে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে।
error: কপি না করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।