farmise aktet
১৪ জুন থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জের ৪০ লাখ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর দিন কাটাচ্ছে। পানির নিচে সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ মহাসড়ক। জীবন বাঁচাতে ঝুঁকি নিয়ে এ সড়কে চলাচল করছে যানবাহন, ঘটছে দুর্ঘটনাও। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় থাকার জায়গা নেই, খাবার নেই। ভবনের ছাদে রাখা হয়েছে গবাদি পশু। আর নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছুটছেন বানভাসিরা। নৌকায় করে আশ্রয়কেন্দ্রে আসছেন অনেকেই। অসুস্থ-বৃদ্ধ মানুষদের তুলে আনা হচ্ছে আশ্রয়কেন্দ্রে।
সিলেটের এই ভয়াবহ বন্যার কথা জানতে পেরে ফারমিস থাকতে পারেনি প্রবাসে। মাটি ও মানুষের টানে ছুটে এসেছেন সুদূর আমেরিকা থেকে। বন্যাদুর্গত এলাকায় বাড়িয়ে দিয়েছেন তার মানবতার হাত। খাদ্য সহায়তা নিয়ে এখন ছুটছেন বন্যায় আটকে পরা মানুষের কাছে।
আরও পড়ুন : খাদ্য সংকটে মানুষ, নিরপাদ আশ্রয়ের খোঁজে বানভাসিরা
করোনাকালীন সময়ে মানবতার হাত বাড়িয়ে পেয়েছেন স্বীকৃতি ও সম্মাননা পুরস্কার। সেই পুরস্কার ফারমিস এর হাতে তুলে দিয়েছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদ। সিলেটের দরিদ্র অসহায় মানুষের পাশে দাড়িঁয়ে প্রশংসিত হয়েছেন এই নারী বহুবার। রাতের আধারে রাস্তা সংস্কার থেকে শুরু করে প্রশংসায় ভাসেন সিলেটবাসীর কাছে বিভিন্ন মানবিক কাজের জন্য। হয়ে উঠেন পরিচিত এক মানবিক মুখ।
সিলেট নগরীর শিবগঞ্জ এলাকায় বেড়ে ওঠেন ফারমিস আক্তার । তিনি একজন নারী উদ্যোক্তা ।
error: কপি না করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।