maxresdefault 1

বেলা তখন সকাল সাড়ে ১১টা, প্রত্যন্ত গ্রামের উন্মুক্তস্থানে দল বেধে কৃষকরা খাবার খাচ্ছিলেন। এমন সময় তাদের দেখা পায় পজিটিভ থিংক। আলাপচারিতায় কৃষকরা পজিটিভ থিংকের ক্যামেরায় জানান তারা সকালে নাস্তা খাচ্ছিলেন ভাত। ৯জন কৃষক মিলে মুলা তোলার কাজ করেছিলেন তখন।

৬০ বছর বয়সী একজন কৃষক জানান, তিনি ৪৫ বছর ধরে কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত। হাস্যজ্বল কৃষকরা জানাচ্ছিলেন সকালে ভাত খেলেও ২টা দিকে ক্ষুধা লেগে যায়। শহরের মানুষদের ডায়বেটিক্সসহ বিভিন্ন রোগ শরীরে বাসা বাধলেও প্রত্যন্তগ্রাম অঞ্চলের এই মানুষগুলোর কোনো রোগ নেই।

কৃষকদের কাছে পজিটিভ থিংক জানতে চায়, রোগ না হওয়ার কারণ কি? সেই মন্ত্রটা আমাদের জানান। কৃষকরা জানায় আমরা কৃষি কাজ করি। কাজের মধ্যে থাকি শরীর ফিট থাকে। এজন্য কোনো রোগ হতে পারে না। তারা জানান তাদের দৈনিক রুটিন সম্পর্কে, ভোরে ঘুম থেকে উঠে নামাজ আদায়ের পর বেরিয়ে পরেন কাজে। আর এভাবে যাচ্ছে যুগের পরপর যুগ। বছরের পর বছর।

জীবনের দীর্ঘ  বছর কৃষক কাজ করে কাটিয়ে দেওয়া ৬০ বছর বয়সী কৃষক জানান তার কোনো আফসোস নেই্ বরং তিনি সৃষ্টিকর্তার প্রতি সন্তোষ্ট। এখন পর্যন্ত সুস্থ ও সুখে থাকায় বড় প্রাপ্তি তার কাছে।

 

 

error: কপি না করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।