PM

 

গণভবন থেকে ১৫ জুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনী করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় ষষ্ঠ ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা- ২০২২ উদ্বোধন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের চিন্তা করে, মানুষের চিন্তা করে। পরিবেশের কথা ভেবে পরিবেশ রক্ষায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। বাংলাদেশ বিশ্বে একমাত্র দেশ যারা নিজস্ব ফান্ডে জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ড করেছে এবং কাজ করছে। আমরা চাই, বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে। কারণ এটাই আমাদের লক্ষ্য।
গণভবন চত্বরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও ‘সেরা বৃক্ষ রোপণকারী ২০২১ এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন কৃষকলীগ। সরকারি অফিসগুলোর ছাদে বাগান করার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজধানীতে হয়তো সবার জায়গা নেই। তবে ছাদ তো আছে, নিজের বাসার ছাদে বাগান করুন।

 

আরও পড়ুন : আলোয় মুখর পদ্মার বুক

 

সবাইকে অন্তত একটি করে ফলদ, বনজ ও ভেষজ গাছ লাগানোর আহ্বান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, শহরে যারা থাকেন, তারা ব্যালকনিতে ছোট একটি গাছও লাগাতে পারেন। অন্তত একটি করে গাছ লাগান। সরকারপ্রধান আরও বলেন, ১৯৮৫ সাল থেকে আষাঢ় মাসের প্রথমদিন থেকে তিন মাস ব্যাপকভাবে আমরা বৃক্ষরোপণ করে আসছি। কৃষক লীগসহ আওয়ামী লীগ ও সব সহযোগী সংগঠন সারাদেশে এই কর্মসূচি পালন করে। কক্সবাজার উপকূলে ঝাউবন জাতির পিতার নির্দেশে গড়ে তোলা হয়। ১৯৯৮ সালে সুন্দরবন রক্ষায় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ায় সেই ঝাউবন বিশ্ব ঐতিহ্যে স্থান পায়।
পরে ‘সেরা বৃক্ষ রোপণকারী ২০২১’ প্রাপ্তদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সরকারপ্রধান আরও বলেন, ১৯৮৫ সাল থেকে আষাঢ় মাসের প্রথম দিন থেকে তিন মাস ব্যাপকভাবে আমরা বৃক্ষেরোপণ করে আসছি। কৃষক লীগসহ আওয়ামী লীগ ও সব সহযোগী সংগঠন সারাদেশে এ কর্মসূচি পালন করে।
error: কপি না করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।