Jubair Talukder
হাতে ক্যামেরা সাথে বুদ্ধিমত্তা। দুটো বিষয়ের সমন্বয়ে বানিয়ে ফেলেন ভিডিও কন্টেন্ট। মানুষকে ক্যামেরায় কৌশল শিখিয়ে স্যোসাল মিডিয়ায় হয়ে যান দর্শকপ্রিয়। সেই জুবায়ের তালুকদার পেয়েছেন চ্যানেল আই ডিজিটাল মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড। এডুটেনমেইন্ট বিভাগে পুরস্কার পাওয়া পর জুবায়ের তালুকদারের কাছে পজিটিভ থিংক জানতে চায় অনুভূতির কথা ।
জুবায়ের বলেন, পুরস্কারটি পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। আমি যেই কাজটি করি এটি আমি সখের বসেই করি। আর কাজটি আমি খুব উপভোগ করি। সেই কাজটির জন্য পুরস্কার পেয়েছি আনন্দের মাত্রাটি আরও বেড়ে গেছে।

আমি যতুটুকু কন্টেন্ট নির্মাণ শিখেছি সব ইউটিউব দেখে। বিভিন্ন টিউটিরিয়াল দেখে। আমার মনে হয়েছে দেশে অনেক তরুণরা আছে যারা শিখতে চায়। হয়ত তারা শিখতে পারছে না ভাষাগত কারণে। আমি চিন্তা করি নিজের ভাষায় আমি যদি কন্টেন্ট বানাতে পারি তাহলে আমি শেখাতে পারবো ।
ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে পড়াশোনা শেষ করা এই তরুণ বলেন, মিডিয়াতে কাজের ক্ষেত্রে কিছু বাধা থাকে। এটা পরিবারিক হতে পারে আবার সামাজিকও। তারপরও আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি । তবে পুরো সময় দিয়ে হয়ত কাজ করা হচ্ছে না। যারা দর্শকরা আছেন তারাই আমার মূল প্রেরণা । তাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা ও সমর্থনের কারণে মনে হয়েছে আরেকটা কন্টেন্ট বানাই আরও একটু সময় দেই। আরও একটু রিসার্চ করি।
আরও পড়ুন : যেখানে ভালো কাজ থাকবে সেখানে আমাকে খুঁজে পাওয়া যাবে : তাসনিয়া ফারিণ
 এই তরুণ জানান, কিছুদিন আগে তাহসানের একটি গান করেছি শিরোনাম ছিল বিয়োগান্ত। নিজের কাছে প্রত্যাশা কি? পজিটিভ থিংক জানতে চাইলে জুবায়ের বলেন, সব সময় কোয়ালিটির দিকে নজর দিতে চাই। বছরে একটি কন্টেন্ট বানালেও নিজের কাছে প্রত্যাশা মানসম্মত কন্টেন্ট বানানোর।
error: কপি না করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।