images 20 1
বাংলাদেশ ভূ-খণ্ডের ইতিহাসের নিশান, পাকিস্তান কর্তৃক বর্বরোচিত শাসন থেকে মুক্তির সংগ্রামে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও অসংখ্য নিহত বেসামরিক বাঙালি-অবাঙ্গালিদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত দেশের একমাত্র জাতীয় স্মারক স্থাপনার পুণ্যভূমি আশুলিয়া থানা অঞ্চল।
অধিক শিল্পকারখানা, মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, ঘনবসতিপূর্ণ শহরের জটিল হিসাব-নিকাশ ও কঠিন জীবন বাস্তবতার ভিড়ে এলাকায় অপরাধের সংখ্যাও একই গতিতে বাড়ছে। সন্ত্রাস, জিম্মি, জমি দখলসহ সামাজিক নানা অপরাধ এখানেও মাথা চারা দিয়ে উঠতে চায়। যা রুখতে অঞ্চলের লাখো মানুষের পাহারাদারের ভূমিকায় মানুষের সেবায় ব্রত নিয়ে অতন্দ্র প্রহরীর মতো দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে আশুলিয়া থানার শতাধিক প্রশিক্ষিত পুলিশ সদস্যসহ তাদের অভিভাবক থানার সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ একজন অফিসার ইনচার্জ জনাব এসএম কামরুজ্জামান পিপিএম।
জনাব এসএম কামরুজ্জামান পুলিশে বীরত্ব ও কাজের স্বীকৃতিতে অর্জন করেছেন, পিপিএম পদক। তিনি বলেন আশুলিয়া থানা অঞ্চলে পূর্বের চেয়ে ক্রমশ অপরাধ হ্রাস পাচ্ছে। তবে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়েদের একসাথে চলাফেরা থাকায় অপরাধ সংগঠিত হওয়ার আশংকা থাকে। তিনি বলেন, ‘ আশুলিয়া থানা পুলিশের তৎপরতায় অঞ্চলের মধ্যে বিদ্যমান অন্যান্য অপরাধের সাথে সাথে ধর্ষণ ও নারী শিশু নির্যাতন অপরাধগুলো অনেক কমে আসছে। যা আগামীতে থানা পুলিশের কঠোর পদক্ষেপে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা হবে বলে তিনি ঘোষণা করেন।’
অফিসার ইনচার্জ এর এই নিঃশর্ত প্রতিশ্রুতিতে ইতোমধ্যেই আশুলিয়াবাসী আশ্বস্ত হয়েছেন। তিনি দৃঢ় কণ্ঠে জানান বাংলাদেশ পুলিশ এখন অনেক আধুনিক। এখন থানার অভ্যন্তরেও অপরাধ সংগঠিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, ‘সড়ক দুর্ঘটনারোধে সচেতনতার বিকল্প নেই, এই সচেতনতা বৃদ্ধিতে আশুলিয়া থানা পুলিশ সর্বক্ষণ পাশে থাকবে। কারণ বাংলাদেশ পুলিশ হবে জনবান্ধব পুলিশ, বাংলাদেশ পুলিশ মানবতার পুলিশ।’
error: কপি না করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।